মিরপুর উপজেলাধীন বিভিন্ন ইউনিয়নে অসংখ্য নদ নদী ও খাল আছে।পদ্মা নদী আমাদের তালবাড়ীয়া ইউনিয়নের ১,২,৪,৫,৬,৭ নং ওয়ার্ডের গা ঘেষে গেছে। সদরপুর ইউনিয়ন ও আমলা ইউনিয়নের মধ্যে দিয়ে সাগরখালী নদী বয়ে চলেছে, জিকে কেনেল, মাথভাঙ্গা নদী ছাড়াও আরোও ছোট খাটো খাল বিল রয়েছে।
সাগরখালী নদী- কুষ্টিয়া জেলার মিরপুর উপজেলাধীন ১০ নং কুর্শা ইউনিয়নের রামনগর ও মাজিহাট গ্রামের ভিতর দিয়ে বয়ে যাওয়া সাগর খালী নদী। এই নদী কুর্শা ইউনিয়ন এর কে পাশ দিয়ে বয়ে গেছে। বর্ষাকালে নদীতে অনেক মাছের দেখা মেলে। মিরপুর এর আমলা বাজার এর নিকট সাগরখালী স্থান থেকে বয়ে আসার কারনে এই নদী টি কে সাগরখালী নদী হিসেবে নাম দেয়া হয় বলে জানা গেছে।
মাথাভাঙ্গা নদী- মাথাভাঙ্গা নদী বাংলাদেশ-ভারতের একটি আন্তঃসীমান্ত নদী। নদীটি বাংলাদেশের কুষ্টিয়া, মেহেরপুর ও চুয়াডাঙ্গা জেলার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। এই নদীটির দৈর্ঘ্য ১২১ কিলোমিটার, প্রস্থ ২৯ মিটার এবং দর্শনার নিকট গভীরতা ১০ মিটার। নদী অববাহিকার আয়তন ৫০০ বর্গকিলোমিটার। সাধারণত এই নদীর তীর উপচে পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে বন্যা হয় না। নদীটি জোয়ার-ভাটার প্রভাবমুক্ত। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা "পাউবো" কর্তৃক মাথাভাঙ্গা নদীর প্রদত্ত পরিচিতি নম্বর দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের নদী নং ৭৬
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস